আফতাব হোসেন:
গাইবান্ধায় ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও ঘাঘট নদীর পানি কিছুটা কমতে থাকায় সার্বিক বন্যার পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে। তবে বেড়েছে নদীভাঙ্গন। সদর ও সাঘাটা উপজেলার ৪টি পয়েন্টে নদী ভাঙ্গনে গত চার দিনে দু’শতাধিক পরিবারের বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে।
বন্যা কবলিত ও নদীভ্ঙ্গানের শিকার আশ্রিত লোকজনের মধ্যে শুকনো খাবার ও বিশুদ্ধ পানি সংকট, পয়ঃনিস্কাশন ব্যবস্থাসহ নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে।
জেলা প্রশাসক গৌতম চন্দ্র পাল শনিবার জেলা প্রশাসকের এক সম্মেলন কক্ষে বন্যা ও ত্রাণ সংক্রান্ত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ২৯৫ মে. টন চাল ও ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা এবং ২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার বিতরণ করার কথা জানিয়েছেন। এছাড়া ৩০ মে. টন চাল, ৫০ হাজার টাকা এবং ২ হাজার শুকনা খাবারের প্যাকেট মজুদ রয়েছে বলে জানিয়েছেন। জেলা সিভিল সার্জন এর পক্ষ থেকে জরুরী মেডিকেল টীমের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা ও বেসরকারি সংস্থা গণ উন্নয়ন কেন্দ্র থেকে বিশুদ্ধ খাবার পানি বিতরণ করা হচ্ছে। তবে ত্রাণ না পাওয়ার অভিযোগ বেশির ভাগ মানুষের।